শুক্রবার, ২১ নভেম্বর ২০২৫, ১০:৪১ পূর্বাহ্ন

News Headline :
পাবনায় “তারুণ্যের উৎসব ২০২৫”: আন্তঃকলেজ ফুটবল টুর্নামেন্টের মধ্য দিয়ে নবাগত জেলা প্রশাসকের কর্মদিবস শুরু!! গোবিন্দগঞ্জে ত্যাগী নেতাদের মাঝে বিএনপির চূড়ান্ত মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে বিক্ষোভ ১২০ শিক্ষার্থীদের পথচলা পুরাতন কাঠের তৈরি সাঁকো ভাঙ্গলেই সমস্যা হবে শেরপুরে নোবেল বিজয়ী প্রতিষ্ঠান গ্রামীণ ব্যাংকে দুর্বৃত্তদের আগুন লাগানোর চেষ্টা মাদক সমাজের ক্যান্সার এটা প্রতিরোধে প্রশাসনের অনিহা-শিমুল বিশ্বাস গণমাধ্যমে বিকৃত তথ্য প্রচার ইসলামপুরে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীর পক্ষ থেকে প্রতিবাদী ব্রিফিং কৃষি অফিসের সামনে থেকে প্রণোদনার সার-বীজ পাচার রাজনৈতিক দলের পদধারী কেউ প্রেসক্লাবের কার্যনির্বাহী কমিটির কোনো পদে থাকতে পারবে না-সারজিস আলম গাবতলীতে এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রের দাবিতে শিক্ষার্থীদের রাস্তা অবরোধ এই জনপদকে যারাই পদদলিত করেছে বাঙ্গালি তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাড়িয়েছে-শিমুল বিশ্বাস

সকাল থেকেই শুরু হয়েছে বিদায়ের বাজনা বিশ্বকর্মা ভাসানের পালা

Reading Time: < 1 minute

শম্পা দাস ও সমরেশ রায়,কলকাতা:
প্রতিবছর দেব দেবীরা আসে আবার সকলকে মন ভারাক্রান্ত করে চলে যায়, তবুও পূজা উদ্যোক্তারা সেই দেব দেবীকে প্রতি বছর আনে পূজিত করে এবং দুইদিন আনন্দ করে একসাথে। তার পরে বেজে উঠে বিদায়ের বাজনা, অশ্রু সজল চোখে বিদায় দেওয়ার পালা, কিন্তু ইদানিং বাঙালীরা সমস্ত কিছু মানলেও ,দেখা যায় শনি ও মঙ্গলবারেও দেব-দেবীদের বিদায় দিচ্ছেন।, আগামীকাল অর্থাৎ মঙ্গলবার বেশ কিছু বিশ্বকর্মা কে বিদায় জানালেন পূজা উদ্যোক্তারা বাবুঘাটের বিভিন্ন প্রান্তে ঘাটে ঘাটে সেই বিদায়ের বাজনা বেজে উঠেছিল।আর সকাল থেকেই বিদায়ের বাজনা আরো বেশি করে বেজে উঠল, কারণ সমস্ত ঠাকুরকেই আজকে বিদায় দিতে হবে, তাই বিভিন্ন কলকারখানা থেকে শুরু করে ,যারা সারা বছর কুটির পরিশ্রম করেন আগুনে জলে,। তারা দুদিন দেব দেবীর সাথে আনন্দ করে আজকে সেই দেব দেবীকে নিয়ে বাবুঘাটের দিকে রওনা দেন। এবং অশ্রু সজল চোখে গঙ্গায় বিসর্জন দিয়ে বাড়ি ফিরছেন একে একে আর একটাই কথা আসছে বছর আবার হবে।, ঢাকের বাজনা অন্যান্য বাড়ির বাজনা বাবুঘাট চত্বর উল্লাসে আনন্দে ভরপুর,দুদিন ধরে প্রশাসনের লোকেরা এবং কে এম সি লোকেরা ঘাটে ঘাটে সজাগ দৃষ্টিতে নজর দিচ্ছেন, শুধু তাই নয় কাউকে বেশি দূরে জলে নামতে দিচ্ছেন না ,এমনকি প্রতিমার সাথে দুই থেকে চারজনের বেশি ছাড়ছেন না গঙ্গার ঘাটে, অনেকে ঢুকতে চাইলেও তারা বোঝানোর চেষ্টা করছেন, সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিচ্ছেন ,সমস্ত পূজা উদ্যোক্তাদের, এবং জাতে গঙ্গার জল নষ্ট না হয় ,পূজা উদ্যোক্তারা গঙ্গাতে অন্য কিছু না ফেলে, তার জন্য গঙ্গার ধারে পূজোর সমস্ত জিনিস রেখে দেয়ার জন্য অনুরোধ করছেন। এমনকি প্রতিমা বিসর্জন করার সাথে সাথে কেএম সি লোকেরা সেই সকল প্রতিমা গঙ্গার ধারে জমা করছেন। এবং প্রেমে করে সরিয়ে ফেলার চেষ্টা করছেন নির্দিষ্ট জায়গায়। বৃষ্টির মধ্যেও ঠিকমতো বিসর্জনের কাজ সম্পন্ন হচ্ছে।

Please Share This Post in Your Social Media

Design & Developed BY Hostitbd.Com